রবিবার ভারতের বন্যা নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের প্রকৌশলী উমা নাথ রাম দ্য টেলিগ্রাফ’কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ তথ্য দিয়েছেন।
গত সপ্তাহে ভারতের কিছু অংশ যুক্ত করে নতুন মানচিত্র প্রকাশ করে নেপাল। বৃহস্পতিবার এটি দেশটির পার্লামেন্টে অনুমোদন পেয়েছে। অনুমোদিত ওই নতুন মানচিত্রে ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যের লিপুলেখ, কালাপানি ও লিম্পিয়াধুরার অঞ্চলগুলোকে নেপালি ভূখণ্ডের অংশ হিসেবে দেখানো হয়েছে। এ নিয়ে দু’দেশের মধ্য উত্তেজনা বেড়েছে।
নেপালের পার্লামেন্টে ভারত নিয়ন্ত্রিত ভূমিসহ দেশের নতুন রাজনৈতিক মানচিত্র অনুমোদনের দু’দিন পরই বাঁধ নির্মাণে বাঁধা দেওয়ার খবর এলো।
ভারতের বন্যা নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের প্রকৌশলী উমা নাথ রাম জানান, প্রায় প্রতি বর্ষা মৌসুমে বন্যার সৃষ্টি হয় বলে প্রতি বছরই বাঁধটি মেরামতের দরকার হয়। এবারও বাঁধটি মেরামতের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল। তবে নেপাল থেকে আসা কর্মকর্তা ও নিরাপত্তাকর্মীরা এতে বাধা দিয়েছেন।
বিহারের সাথে নেপালের ৭২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ আন্তর্জাতিক সীমান্ত রয়েছে। ভারতের পানি সম্পদ বিভাগ (ডব্লিআরডি) কর্তৃপক্ষ বিহারের পূর্ব চাম্পারান জেলার লাল বকেয় নদীর ওপর বাঁধ নির্মাণে নেপালের বাধা দেওয়ার ঘটনায় বিস্ময় প্রকাশ করেছে।